রসুনের উপকারিতা ও উপকারিতা - An Overview
রসুনের উপকারিতা ও উপকারিতা - An Overview
Blog Article
রসুনের আচার দেহের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন ক্ষতিকর ভাইরাসকে ধ্বংস করতে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
তাহলে আজ আমরা রসুনের উপকারিতা সমন্ধে বলার চেষ্টা করলাম আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
* সেল ড্যামেজ রোধ করে ও ত্বককে মসৃণ রাখে। রসুনে উপস্থিত অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট ‘সেল ড্যামেজ’ ও ‘এজিং’ রোধ করে। ব্রেনের সেল ড্যামেজ কম হয়ে আলঝেইমারস ও ডিমেনশিয়ার মতো রোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। এছাড়া ত্বকে বার্ধ্যকের ছাপ পড়তে দেয়না। এমনকি চেহারায় কোনো দাগ থাকলে কমে যায়।
কিন্তু প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক হিসেবে রসুনে রয়েছে মহা ওষুধি গুন। শরীরের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরো বৃদ্ধি করে ।
বুকে কফ জমে থাকলে বা কারো যদি নিয়মিত ঠান্ডার সমস্যা থাকে এবং সাথে শ্বাসকষ্ট হয়, তাদের জন্য রসুন অনেক ভালো কাজ করে।কিন্তু এই উপকারের জন্য কাচা রসুন না খেয়ে রসুন কে কুচি করে কেটে একটু ঘিতে ভেজে নিয়ে খেতে হবে দিনে দুবার।এবং প্রতিদিন দুই কোয়া রসুন এভাবে খেতে পারলে ঠান্ডার সমস্যা ধীরে ধীরে কেটে যাবে এবং ভবিষ্যতেও সহজেই আর ঠান্ডা লাগবে না।
ডাইরিয়াঃ রসুন কাঁচা অবস্থায় খালি পেটে ২-৩ কোয়া খেলেই উপকার বেশি পাওয়া যায়। কিন্তু যাদের গ্যাসের সমস্যা আছে তাদের জন্য রসুনে থাকা সালফার ক্ষতির কারন হতে পারে। এবং পরিমাণে বেশি খেয়ে ফেললে বা গ্যাসের সমস্যা বেশি থাকলে ডাইরিয়া হতে পারে।
রসুনকে প্রাকৃতিক সেক্স বুস্টার বলা হয়। সেক্সে রসুনের উপকারিতা অপরিসীম। রাতে ২ কোয়া রসুন কুচি করে চিবিয়ে খেলে এনার্জি বুস্ট হয়। পুরুষের বিভিন্ন যৌন দুর্বলতা দূর করতে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে দুই কোয়া রসুন চিবিয়ে খেলে অনেক উপকার পাবেন। রসুন রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে বলে লিঙ্গ উত্থান জনিত সমস্যা দূর করে। এছাড়া কথিত আছে রসুন বীর্য ঘন করতে সহায়তা করে এবং কামোদ্দীপক হিসেবেও কার্যকর। এছাড়াও চুলপাকা রোধ করতে রসুন সহায়তা করে।
রসুন এর উপকারিতা সম্পর্কে কম বেশি আমরা সবাই জানি। রসুনের কথা যখন মনে আসে আসে তখন প্রথম যে কথাটি সবার মনে পরে সেটা হল রসুন আমাদের হার্ট এর জন্য অনেক ভালো। যুগ যুগ ধরে চলে আসা ঘরোয়া চিকিৎসা পদ্ধতির মুল উপাদান হিসেবে রয়েছে রসুন।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ক্যানসার ইনস্টিটিউটের প্রকাশিত গবেষণা অনুযায়ী, খালি পেটে তাজা রসুন সেবন করলে বুক জ্বালাপোড়া, বমিভাব ও বমি হতে পারে। হার্ভার্ড মেডিকাল স্কুলের এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, রসুনের এমন কিছু উপাদান আছে যা জিইআরডি বা গ্যাস্ট্রোয়েসোফাজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ হওয়ার কারণ।
আরো দেখে নিতে পারেন সুস্বাদু রসুনের আচার তৈরির নিয়ম
এছাড়াও কেউ যদি রক্তকে পাতলা করার জন্য ওষুধ সেবন করে থাকে তার সাথে click here রসুন খাওয়া উচিত নয়।
হজমের সমস্যা মুক্তিঃ ২/৩ টি রসুনের কোয়া কুচি করে সামান্য ঘিয়ে ভেজে নিন। এটি সবজির সাথে কিংবা এমনি খাওয়ার অভ্যাস করুন। এতে করে হজমের নানা সমস্যা থেকে দূরে থাকবেন।এবং কোস্টকাঠিন্যের সমস্যা সমাধান হবে।
আমলকির যেসব উপকারিতা সম্পর্কে আপনার জানা উচিৎ
৩) উচ্চ রক্ত চর্বি (হাইপারলিপিডেমিয়া)
Report this page